শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
সার সিন্ডিকেট হোতারা ধোঁয়া ছোঁয়ার বাহিরে কেন লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
কৃষকরা সিম চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছে

কৃষকরা সিম চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছে

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: সবুজের সমারোহে ভরে উঠেছে লালমনিরহাট। খাদ্য শস্য ভান্ডার নামে খ্যাত লালমনিরহাটে নিজ উদ্যোগে সিম চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন কৃষকগণ। লালমনিরহাট জেলার প্রত্যন্ত গ্রামে বাণিজ্যিকভাবে বাড়ছে সিমের চাষ। অনাবাদি জমিতে গত দেড় যুগের মতো নিজ উদ্যোগে কৃষকরা নানা পদ্ধতিতে বিভিন্ন জাতের সবজির আবাদ করে আসছে। বিগত কয়েক বছর সবজি আবাদের তালিকায় যোগ হয়েছে সিম। এ আবাদ প্রতি বছর বেড়েই চলছে, অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছে লালমনিরহাটের কৃষকরা।

 

সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় সিমের চাষ হচ্ছে। প্রতিটি পরিবার নিজেদের বাড়ির আঙ্গিনা ও আশপাশের জমিতে নানা পদ্ধতিতে সিম চাষ করছে। চরাঞ্চলের বাড়িগুলোর চারপাশ ঘিরে রয়েছে সবুজ সিম গাছে।

 

কৃষকরা জানান, গত দেড় যুগ থেকে এখানে কৃষকরা নিজ উদ্যোগে নানা পদ্ধতিতে সিম, শসা, চিচিংগা, বরবটি, করলাসহ নানা সবজির চাষ শুরু করে। জমিগুলোকে কেটে নালা ও আইলে পরিণত করা হয়।

 

এ জেলার কৃষকরা উৎপাদন করেই জীবন জীবিকা নির্বাহ করছে। আর্থিক ও সামাজিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছে কৃষকরা। সরকারি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কোন সহযোগিতা পাননা তারা। বিভিন্ন এনজিও ও কীটনাশক কোম্পানীর লোকজনের পরামর্শই তাদের একমাত্র সহযোগিতা।

 

কৃষকদের দাবী চাহিদা অনুযায়ী স্বল্প সুদে কৃষি ঋণ, আধুনিক প্রশিক্ষণ ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরের নিয়মিত তদারকি থাকলে কৃষকরা জেলার অর্থনীতিকে আরও মজবুত করতে সক্ষম হবে। একই সাথে নিজেদেরও আর্থসামাজিক মর্যাদা বাড়বে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone